বুলেটের চেয়ে ১০ গুণ বেশি গতিতে ছুটছে মহাকাশ স্টেশন। প্রতি ৯০ মিনিটে একবার করে ২৪ ঘণ্টায় মোট ১৬ বার পৃথিবীকে প্রদক্ষিণ করে।
আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে এখন কাজ করছেন মোট সাত নভোচারী। তাঁদের চারজন মার্কিন, দুজন রুশ ও একজন জার্মান। তাঁদের মূল কাজ গবেষণা। স্টেশনের রক্ষণাবেক্ষণও তাঁরাই করেন। মজার ব্যাপার হলো বাংলায় আমরা তাঁদের সবাইকে নভোচারী বললেও রুশ দুজন কিন্তু ‘কসমোনট’, বাকি পাঁচজনকে ‘অ্যাস্ট্রোনট’ বলা হয়। বলুন তো, একই ধরনের কাজ করেও তাঁদের নামের এই তফাত কেন? সে […]
মহাকাশে দূরত্ব মাপা হয় আলোকবর্ষে। শব্দটিতে ‘বর্ষ’ থাকলেও সেটি দূরত্ব মাপার একক, সময়ের নয়। এক বছরে আলো যতটুকু দূরত্ব পেরোয়, সেটিকে আমরা এক আলোকবর্ষ বলি। সেই দূরত্বকে আমরা মাইল-কিলোমিটারেও প্রকাশ করতে পারি। যেমন এক আলোকবর্ষ ৫ লাখ ৮৭ হাজার কোটি মাইলের সমান, কিলোমিটারে ৯ লাখ ৪৬ হাজার কোটি। তবু মহাকাশে দূরত্ব মাপা হয় আলোকবর্ষে, মাইল-কিলোমিটারে […]
একটু খোঁজখবর রাখলে দেখবেন ইদানীং প্রায়ই পৃথিবী ছাড়ছে রকেট। হয় মঙ্গলে রোবটযান পাঠানো হচ্ছে, নয়তো আন্তর্জাতিক মহাকাশ কেন্দ্রে যাচ্ছে নভোচারীর দল। এখন তো মহাকাশ-পর্যটন বলেও একটা ব্যাপার চালু হয়েছে। এই সেদিন পৃথিবীর কক্ষপথ থেকে ঘুরে এলেন চার পর্যটক। তবে মহাকাশে সবচেয়ে বেশিবার রকেটের উড্ডয়ন হয়েছে স্যাটেলাইট বা কৃত্রিম উপগ্রহ পাঠানোর জন্য। পরিমাণটা বেশি বলেই ‘জট’ […]
নভোচারীরা রকেটে চড়ে পৃথিবী ছাড়েন ঠিকই, তবে ব্যাকপেইন (মেরুদণ্ডে ব্যথা) ছাড়তে পারেন না। গবেষকেরা বলছেন, বেশির ভাগ নভোচারীদের মধ্যে ব্যাকপেইনের সমস্যা দেখা দেয় এবং তাঁদের সে সমস্যা সম্পর্কে যত জানা যাবে, পৃথিবীর রোগীদের ততই উপকার হতে পারে। নভোচারীদের ব্যাকপেইন হওয়ার বেশ কিছু কারণ আছে। মহাকাশ ভ্রমণ মানুষের মেরুদণ্ডে কেমন প্রভাব ফেলে, তা জানতে আগের গবেষণাগুলো […]